সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১১

কম্পিউটারের রুটিন

 

ছোট বেলায় আমরা পড়ার টেবিলের সামনে রুটিং রেখে দিতাম। রুটিং অনুযায়ী সময় ভাগ করে বিভিন্ন বিষয় পড়াশোনা করতাম। কম্পিউটারেও কিছু কাজ রুটিং মাফিক করা উচিৎ। এতে আপনার কম্পিউটার যেমন ঠিকভাবে সব কাজ সম্পাদন করবে তেমনি স্পিডও পাবেন সবসময়।
আসুন তাহলে আমরা জানি যে ‍রুটিং প্রিভেন্টিভ বা নিয়মিত প্রতিরক্ষামূলক রক্ষণাবেক্ষণ কিভাবে করা যায়:

দৈনিক যেসব বিষয়ের দিকে আপনি লক্ষ্য রাখবেন:-
১.     পাওয়ার অন করার সময় তা যথাযথভাবে হয়েছে কিনা সেটি দেখা।
২.     ডিস্ক ড্রাইভের ‘রান লাইট অন’ হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য করা।
৩.     প্রিন্টারে কোনো প্রিন্টিং এর পূর্বে ক্যাবল সংযোগ দেখে, কাগজ যথাযথ স্থানে স্থাপন করা হয়েছে কিনা তা দেখা।
৪.     কম্পিউটারের উপর সরাসরি সূর্যের আলো পড়ছে কিনা তা লক্ষ্য করা।
৫.     ঘরের আর্দ্রতা পরীক্ষা করা।
৬.     দৈনিক ব্যবহারের সময় লিখে রাখা।
৭.     মেশিন যথাযথভাবে শাটডাউন হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য রাখা।

প্রতি সপ্তাহে কম্পিউটারের যে ধরনের যত্ন নেয়া প্রয়োজন:
১.     যে ডেস্কটির উপর পিসি স্থাপন করা আছে তার চারপাশে যে সব স্থানে ধুলো ময়লা জমে থাকে তা পরিষ্কার করা।
২.     পিসির বাইরে যেসব স্থানে ধুলো ময়লা জমে থাকে তা মুছে ফেলা।
৩.     মনিটর পরিষ্কার করা। এক্ষেত্রে এন্টিস্ট্যাটিক স্প্রে বা দ্রবণ কিংবা কাপড় ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪.     প্রিন্টার ও অন্যান্য পেরিফেরাল  পরিষ্কার করা।
৫.     প্রতিদিন প্রিন্ট করার প্রয়োজন পড়লে ছোট ছোট কাগজের টুকরা এখানে সেখানে পড়ে থাকতে পারে। এসব টুকরো পরিষ্কার করা।
৬.     ব্যবহ্রত কাগজপত্র গুছিয়ে রাখা।
৭.     সপ্তাহে অন্তত একবার স্ক্যানডিস্ক, ডিফ্র্যাগমেন্ট প্রোগ্রাম চালনা করা।

প্রতি মাসে পিসির যেসব রক্ষাণাবেক্ষণ বা যত্ন নেয়া প্রয়োজন:
১.     মাউস খুলে পরিক্ষা করা এতে কোন ময়লার আস্তর পড়েছে কিনা তা দেখা। আস্তর পড়লে তা পরিষ্কার করে ফেলা।
২.     ভেন্টিলেশন ফিল্টার পরীক্ষা করা। এতে কোন সমস্যা দেখা দিলে তা দ্রুত পরিবর্তন করা।
৩.     ব্যবহ্রত প্রিন্টারের ভিতরের অংশ পরীক্ষা করা। তবে এক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে।
৪.     পিসির ভেতরের অংশে লেগে থাকা ধলাবালি পরিষ্কার করা।
৫.     বিভিন্ন সংযোগ পিন এবং সংযোগে লেগে থাকা ময়লা পরিষ্কার করা। তবে পিনে যেন কোনো চাপ বা আচঁড় না লাগে।

ছয় মাস অন্তর কি কি যত্ন নেয়া যেতে পারে:     ছয় মাস পর পর পিসির বাহ্যিক যত্নের চেয়ে এর আভ্যন্তরীন যত্নের দিকে বেশি মনোযোগী হতে হবে। এ সময়কার যত্ন গুলো হচ্ছে-
১.     ক্যাবল সংযোগ খুলে ফেলে এতে ময়লা লেগে থাকলে বা আস্তরের সৃষ্টি হলে তা পরিষ্কার করা।
২.     ক্যাবল পুন:সংযোগের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা যেন অধিক চাপে সংযোগ পিন বেঁকে না যায়।
৩.     প্রিন্টারটি পরীক্ষা করে দেখা। অধিক ব্যবহারে রিবন/কার্টিজ এর মেয়াদ শেষের দিকে থাকলে তা লক্ষ্য রাখা।
৪.     ভেন্ট ফিল্টার পরিবর্তন করা।
৫.     মাদারবোর্ড ও অন্যান্য সার্কিট বোর্ড পরীক্ষা করা এবং এতে অক্সাইড বা ময়লা পড়লে পরিষ্কারক পদার্থ দ্বারা পরিষ্কার করা। এ ক্ষেত্রে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করা উচি
ধন্যবাদ। সবাই ভাল থাকবেন।

আসুন জেনে নেই বায়োসের (BIOS) কিছু দরকারী পাসওয়ার্ড


কখনও কখনও ভাইরাসের কারণে বায়োস ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বায়োসে ব্যবহ্রত সফটওয়্যার ভার্সন এবং কোম্পানীর নামটি জানা থাকলে ভাল হয়।
সাধারনত মাদারবোর্ডে AWARD BIOS সবচেয়ে বেশি ব্যবহ্রত হয়। এছাড়াও ব্রান্ড পিসিগুলোতে এবং ল্যাপটপে নিজস্ব কোম্পানীর BIOS সফটওয়্যার ব্যবহ্রত হয়। BIOS ক্ষতিগ্রস্ত হলে আপনার বায়োস ROM চিপটি/IC টি সমমানের ROM chip ‍দিয়ে পরিবর্তন করে নিন।
BIOS পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে:
প্রত্যেকটি BIOS সফটওয়্যার প্রস্তুতকারক তাদের নির্দিষ্ট বায়োসের জন্য Defult password ব্যবহার করে থাকেন। কোম্পানী অনুযায়ী নিচে লিখিত বায়োস পাসওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করে দেখুন।
Award BIOS backdoor Passward
ALFAROME, ALLy, aLLy, aLLY, ALLY, aPAf, _award, BIOSTAR, CONCAT, CONDO, Condo, d8on, djonet, HLT, KDD, Lkwpeter, LKWPETER, PINT, pint, SER, SKY_FOX, ZAAADA, ZBAAACA, ZJAAADC, 01322222, 589589, 589721, 595595, AWARD_SW, AWARD?SW, AWARD SW, AWARD PW, AWKWARD, awkward, J64, J256, J262, J332, J322, SYXZ, syxz, shift+syxz, TTPTHA, 598598.

AMI BIOS backdoor passwords
AMI, AAAMMMIII, BIOS, PASSWORD, HEWITT RAND, AMI?SW, AMI SW, LKWPETER, A.M.I., CONDO.

PHOENIX BIOS backdoor passwords:
phoenix, PHOENIX, COMS, BIOS

MISC, COMMON PASSWORDS
ALFAROME, BIOSTAR, biostar, biosstar, CMOS, cmos, LKWPETER, lkwpeter, setup, SETUP, Syxz, Wodj.

OTHER BIOS PASSWORD BY MANUFACTURER
VOBIS & IBM >>>>> merlin
Dell >>>>> Dell
Biostar >>>>> Biostar
Compaq >>>>> Compaq
Enox >>>>> xo11nE
Epox >>>>>central
Freetech >>>>>Posterie
IWill>>>>>iwill
Jetway>>>>> spooml
Packard Bell >>>>> bell9
QDI >>>>> QDI
Siemens >>>>> SKY_FOX
TMC>>>>> BIGO
Toshiba>>>>> Toshiba

TOSHIBA BIOS
Most Toshiba laptops and some desktop systems will bypass the BIOS password if the left shift key is held down during boot.

IBM APTIVA BIOS
Press both mouse buttons repeatedly during the boot.
ধন্যবাদ কস্ট করে আমার লেখাটি না পড়ার জন্য। এমনি এখন হয়তো কোন কাজে লাগবে না। তবে সংগ্রহে রেখে দিন। কোন এক সময় কাজে নিশ্চয়ই কাজে দিবে।

মাদারবোর্ড কিনতে হলে যা যা জানতে হয়



কম্পিউটার কিনতে হলে আপনাকে প্রসেসরের পরে বিবেচনা করতে হবে কি মাদারবোর্ড কিনবেন। নিম্নলিখিত বিষয়গুলো আপনাকে জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কোন মাদারবোর্ড আপনার দরকার। তো চলুন জেনে নেই:
১.    সবসময় সর্বশেষ যে মাদারবোর্ডটি বাজারে এসেছে সেটি সংগ্রহ করার চেষ্টা করবেন।
২.    সর্বশেষ মাদারবোর্ড সংগ্রহ করলেই হবে না আপনাকে দেখতে হবে আপনার এই মাদারবোর্ডটি কোন কোন স্পিডের প্রসেসরকে সাপোর্ট করে। নতুনদের ক্ষেত্রে চেষ্টা থাকা উচিবাজারের সর্বশেষ মডেলের প্রসেসর কেনা। সেক্ষেত্রে আপনার  মাদারবোর্ড উক্ত প্রসেসরকে সাপোর্ট করে কিনা সেটি জেনে নিন। সেটি না হলে উপযুক্ত মাদারবোর্ড বেছে নিন। যারা ইতিমধ্যে কমপিউটার ব্যবহার করছেন এবং কোন কারনে বর্তমান মাদারবোর্ডটি নষ্ট হয়ে গেছে তারা তাদের প্রসেসরের সাথে মিল রেখে নতুন মাদারবোর্ড সংগ্রহ করবেন।
৩.    প্রসেসর ও মাদারবোর্ডের বাস স্পিড কত এবং এগুলোর মধ্যে সামÄস্য আছে কিনা তা দেখে নিবেন।
৪.    মাদারবোর্ডের বাস স্পিড কত তা জেনে নিন। স্পিড বেশি হলে কাজের ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন।
৫.    অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন মাদারবোর্ডের বাস স্পিড সঙ্গে ক্যাশ মেমোরির স্পিডও যেন সামÄস্যপূর্ণ হয়।
৬.    ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে উক্ত মাদারবোর্ডটি সর্ব্বোচ্চ কত ক্ষমতা পরযন্ত র‌্যামকে সাপোর্ট করে সেটি দেখে নিন। যত বেশি র‌্যাম ব্যবহার করবেন আপনার পিসি তত বেশি দ্রুত কাজ করবে। এখন ব্যবহার না করলেও যেন পরবর্তিতে আপনি বাড়তি র‌্যাম লাগিয়ে নিতে পারেন সেটি বিবেচনায় রাখুন।
৭.    মাদারবোর্ডে হার্ডডিস্ক লাগানোর জন্য কয়টি পোর্ট আছে তা দেখে নিন। বেশি পোর্ট থাকলে সেটি অবশ্যই আপনার জন্য ভাল।
৮.   মাদারবোর্ডে কতগুলো ইউএসবি পোর্ট আছে তা দেখে নিন। যত বেশি পোর্ট পাবেন তত বেশি ইউএসবি ডিভাইস ব্যবহারের সুযোগ পাবেন।
৯.    মাদারবোর্ডে কি কি ধরনের স্লট আছে এবং কয়টি করে আছে তা দেখে নিন। এ ক্ষেত্রে PCI এবং ISA স্লটগুলোর বিষয়ে খেয়াল রাখবেন।
১০.   স্বীকৃত কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উক্ত মাদারবোর্ডটি ছাড়পত্র পেয়েছে কিনা তা দেখে নিন। যেমন: FCC কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র।
১১.   বাজারে বেড়িয়েছে USB 3 ভার্সনের মাদারবোর্ড। যা অত্যন্ত স্পিডে (৫ গিগা/সে:) ইউএসবির মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করতে পারে।

বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১

সহজ পদ্ধতিতে সফটওয়ার ইনস্টল (শেষ পর্ব)


আমি আমার আগের পোস্টে আলোচনা করেছি কিভাবে ফ্রি সাইনার + ওয়েব সাইটের এর মাধ্যমে আপনি নকিয়া S60 3rd এবং S60 5th এডিশন মোবাইল গুলোতে সফটওয়ার সাইন করে ইনস্টল করবেন। কিন্তু এই দু্ই পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি সফটওয়্যারকে আলাদা আলাদা ভাবে সাইন করে ইন্সটল করতে হয়। কিন্তু আপনি একজন পিসিহেলপলাইনবিডির পাঠক হয়ে এই কষ্টকর কাজ কেন করবেন। অর্থা আমি এখন আপনাদের যা  সাথে শেয়ার করবো তা খু্বই ইন্টারেস্টিং। সেটি হলো এমন একটি সফটওয়ার ইন্সটল করা, যার মাধ্যমে আপনি যেকোন সফটওয়ার সাইন ইন ছাড়াই ইন্সটল করতে পারবেন। একে অন্য অর্থে বলা হয় সেট হ্যাক করা।
হ্যাক শুনতে খারাপ মনে হলেও নকিয়া মোবা্ইলের হ্যাক করা মানে হল নির্বিঘ্ন ভাবে মোবাইলে যেকোন  ‍সফটওয়ার ইনস্টল করা।
হ্যাক শব্দটা পুরোনো অনেকের কাছে। তবে নকিয়ার নতুন যে সেট গুলো বের হয়েছে তাতে আগের এই সব হ্যাকিং সফটওয়ার দিয়ে হ্যাক করতে পারবেন না। আপনাকে ব্যবহার করতে হবে আমার দেয়া এই সফটওয়ার টি।
লেটেস্ট স্পেশাল হ্যাকিং টুলস সাইজ ৪৪৪ কিলোবাইট মাত্র
ওকে প্রথমে এখান থেকে সফটওয়াটি ডাউনলোড করুন। এখানে আপনি দুটি ফাইল পাবেন।
প্রখমে আপনি আপনার মোবাইলে Nokia ovi provisioner.sisx সফটওয়ারটি ইন্সটল করুন। এরপর আমার পর্ব-১ বা পর্ব-২ যেকোন পদ্ধতির মাধ্যমে Rootcert hack installer .sis সফটওয়ারটি সাইন করে ইন্সটল করুন।
এখন আপনি আপনার সেটের এ্যাপ্লিকেশন ফোল্ডারের ইন্সটলেশসন ফোল্ডারে গিয়ে দেখুন hack it নামে একটি সফটওয়ার তৈরী হয়েছে ।

 এটি ক্লিক করুন। সেট হ্যাকিং শুরু হবে। একটু পরেই দেখবেন কমপ্লিট।

 এরপর আপনি দেখবেন hack it সফটওয়্যারের পাশে আরেকটি সফটওয়্যার rompatcher+ ইন্সটল হয়েছে।


Rompatcher+ এ ক্লিক করে ওপেন করুন। এখানে আপনি নিম্নের মত দুইটি অপশন(Install Server RP+  and  Open4All RP+) দেথতে পারবেন। যা দেখতে নীল কালারের।


এই দুটোতে একবার করে ক্লিক করুন। দেখবেন সবুজ কালার হয়ে গেছে।

ব্যস আপনার কাজ ও আমার বুঝানো সব শেষ। এখন আপনি যেকোন সফটওয়্যার ইন্সটল শুরু করে দিন। আর কোন দিন নকিয়া আপনার কাছে সার্টিফিকেট চাইবে না। একটা জিনিষ খেয়াল রাখবেন সবুজ ও নীল কালার হলো অন/অফ। সেট যদি রিস্টার্ট দেন, তাহলে অন করার পর সবুজ করে নিবেন। এই কাজটি অবশ্য আপনি যখন কোন সফটওয়ার ইন্সটল করবেন তার আগে করলেও হবে। আর hack it নামে যে সফটওয়ার ইন্সটল হয়েছে, সেটি অবশ্য আপনি রিমুভ করে দিতে পারেন। শুধু মাত্র Rompatcher+ সফটওয়ারটি থাকলেই চলবে।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে।

সহজ পদ্ধতিতে সফটওয়ার ইনস্টল (পর্ব - ২)


সবাইকে আমার শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি সহজ পদ্ধতিতে সফটওয়ার ইনস্টল (পর্ব - ২)। এই পর্বে আমার দেখবো কি করে ওয়েব সাইট থেকে নকিয়া সেটের সফটওয়ার ইনস্টলের জন্য সার্টিফিকেট ও কী ডাউনলোড করবেন। এটি খুবই সহজ। তো চলুন শুরু করি।
প্রথমে আপনি http://cer.opda.cn/en/ এই ওয়ের সাইটে প্রবেশ করুন। এটি একটি চায়না ওয়ের সাইট। চায়নারা সুই থেকে এয়ারক্রাফট পরযন্ত সবই তৈরী করতে পারে।
এবার এই ওয়েরসাইট থেকে সার্টিফিকেট পেতে হলে প্রথমে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন

এখানে Account >  যেকোন নাম দিন
   Password  >   পাসওয়ার্ড দিন
    Please confirm the password > আবার পাসওয়ার্ড দিন
     Email  >   আপনার যেকোন ইমেইল এ্যাড্রেস দিন
    Safe cod  >  যে কোড টি থাকবে তা লিখুন
নিচের ছবি দেখুন

এখন এই ওয়েব সাইটের লগইন করুন, একাউন্ট ও পাসওয়ার্ড দিয়ে।
এরপর My Certificate  এ ক্লিক করুন। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন:

এখন যে পেজটি আসবে তার উপরে লক্ষ্য করুন Apply Cer নামে একটি ট্যাব আছে। সেখানে ক্লিক করুন

Mode: এখানে আপনার মোবাইলের মডেল নং দিন।
IMEI: আপনার মোবাইলের IMEI নম্বর দিন।
Confirm IMEI: পুনরা্য় আপনার মোবাইলের IMEI নম্বর দিন
Remark: এখানে আপনি যেকোন নাম দিতে পারেন। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন:

operation successful  হলে পুনরায়  my certificate এ ক্লিক করুন। এখানে দেখবেন আপনার মোবাইলের certificate এর জন্য apply করা হয়েছে। নিচের ছবির দিকে তাকান:

এখন এই ওয়েবসাইট আপনার জন্য certificate key তৈরী করবে। এই জন্য তারা ৪৮ ঘন্টা সময় নিবে। কিন্ত আপনি ১  দিনের মধ্যেই পেয়ে যাবেন আশাকরি। আপনার certificate key যখন রেডি হবে তখন নিচের ছবির মত দেখাবে

এবার নিচের লিঙ্ক হতে ফ্রি সাইনার ডাউনলোড করুন
আপনার certificate key তৈরী হয়ে গেলে .cer এবং .key ক্লিক করে দুটি ফাইলই ডাউনলোড করুন। ছবি দেখুন:

.cert এবং .key ফাইল দুটি আপনার মোবাইলে পাঠিয়ে দিন। এবার আমার দেয়া লিঙ্ক হতে মোবাইলে "freeSigner" ইন্সটল করুন এবং মোবাইল থেকে "Freesigner" চালু করুন। এখন অপশন থেকে সেটিংসে যান। Sign Cert তে ঢুকুন।.cert ফাইলটির লোকেশন দেখিয়ে সিলেক্ট করুন।
একই ভাবে Sign key তে যান এবং লোকেশন থেকে key ফাইলটি সিলেক্ট করুন। কাজ শেষ। এবার যে এ্যাপ্লিকেশনটি সাইন করতে চান তা করতে FreeSigner গিয়ে Add a task যান। এবার আপনার এ্যাপ্লিকেশনটি সিলেক্ট করুন। এবার Go চাপুন। Sign করা শেষ এখন নতুন Applicationটি signed নামে দেখতে পাবেন। ইন্সটল করুন আর ENJOY করুন। এইখানে আামার পর্ব -১ একটু দেখে নিতে পারেন। ধন্যবাদ।

শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১১

সহজ পদ্ধতিতে সফটওয়ার ইনস্টল


নিজে জেনেছি তাই জানাতে চাই আপনাদের সবাইকে। এটি তিন পর্বের ধারাবাহিক পোস্ট। তবে কোন চিন্তা নাই । কারন এটি নাটক নয় যে কাহিনী জানতে হলে সব কয়েকটি পোস্ট পড়তে হবে।

আমাদের দেশে বেশির ভাগ মোবাইল ব্যবহারকারীর অন্যতম চয়েজ হলো সিমব্রিয়ান অপারেটিং সিস্টেম চালিত নকিয়া মোবাইল ফোন।
বর্তমানে নকিয়া তাদের S60 3rd এবং S60 5th এডিশন মোবাইল গুলোতে খু্বই বিরক্তিকর একটি অপশন যোগ করেছে। আর তা হল যেকোন ‍sis, sisx সফটওয়ার ইনস্টলের সময় সার্টিফিকেট চেক করা। এর ফলে থার্ড পার্টিদের বানানো ‍sis, sisx ফরমেটের কোন সফটওয়ার এই সকল সেটে ইনস্টল করা যায় না।ইনস্টল করতে গেলে এরকম লেখা আসে
i) Certificate expired
ii) Contact application supplier
iii) Unsigned application
iv) Constrained by certificate  
আমি এই সমস্যার সমাধান দেব দুই ভাবে।
প্রথমে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো একটি সফটওয়ার যার নাম Free Singer । এখানে একটা ক্লিক করে এটি just click this link ডাউনলোড করুন। সাইজ মাত্র ৪৪.২২ কেবি। ইনস্টল করুন।

Software টি ওপেন করুন। ক্লিক করুন Add task

এবার আপনি ব্রাউজ করে আপনার কাংখিত সফটওয়ারটি দেখিয়ে দিন।

Option থেকে add করুন। তারপর self sign sis এ ok করুন।

তারপর আবার  Option তারপর go.
এখন আপনি আপনার যে ফোল্ডারের সফটওয়ার টি সাইন করেছেন সেখানে গিয়ে দেখেন যে সেই সফটওয়ারের পরে signed নামে আরেকটি সফটওয়ার তৈরী হয়েছে। এটি ইনস্টল দেন দেখবেন আর কোন সমস্যা নেই। এই ভাবে আপনার সমস্ত সফটওয়ার এই ফ্রি সাইনার দিয়ে সাইন করে নিয়ে আপনার সেটে ইনস্টল করুন।

তবে এখানে একটি কথা আছে। যদি এর পরেও দেখেন যে ইনস্টলের সময় উপরের চার নম্বর কথাটি দেখায়। তবে বুঝবেন যে আপনার সফটওয়ারটি আগে অন্য কেউ তার নিজের সেটের জন্য সাইন করেছিল। এমতাবস্তায় আপনি ঐ সফটওয়ার টিকে self sign sis না করে Remove sign করবেন। তারপর আবার তাকে self sign sis করবেন। একটু জটিল হলেও একবার করতে পারলে পরবর্তীতে খুব সহজ মনে হবে।
আমার এই পোস্টটি আপনাদের অনেকের কাছে পুরোনো হতে পারে। তবে আমার পরবর্তী পোস্টটি কিন্তু একদম নতুন। সেটি হলো আমার দ্বিতীয় পদ্ধতি, কিভাবে নকিয়া C5 এর মত নতুন সেট গুলো হ্যাক করবেন। তো চোখ রাখুন পিসিহেলপলাইনবিডির পর্দায়।

সুস্থ্য থাকুন, সুন্দর থাকুন এবং সুন্দর কিছু ভাবুন।